ফিলিস্তিনিদের প্রতি অবিচারের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে দেওয়া মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বলিষ্ঠ বক্তব্যে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের কথা প্রতিধ্বনিত হয়েছে। ধন্যবাদ...
আরও পড়ুন
ফিলিস্তিনিদের প্রতি অবিচারের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে দেওয়া মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার বলিষ্ঠ বক্তব্যে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ের কথা প্রতিধ্বনিত হয়েছে। ধন্যবাদ তাকে।
আরও পড়ুন
সরকারি টাকায় হজ করা এক ধরনের বিলাসিতা। প্রতি বছর অনেক ক্ষমতাসীন রাজনীতিক ও সরকারের পছন্দের মানুষ রাষ্ট্রের টাকায় হজে যান। এটা শরয়ী এবং নৈতিক কোন...
আরও পড়ুন
সরকারি টাকায় হজ করা এক ধরনের বিলাসিতা। প্রতি বছর অনেক ক্ষমতাসীন রাজনীতিক ও সরকারের পছন্দের মানুষ রাষ্ট্রের টাকায় হজে যান। এটা শরয়ী এবং নৈতিক কোনো দিক থেকেই সিদ্ধ নয়। এতে একদিকে যেমন দেশের টাকার অসদ্ব্যবহার হয়, পাশাপাশি এইসব লোকদের পেছনে হজ অফিসকে বাড়তি মনোযোগ দিতে হয় এবং ব্যস্ত থাকতে হয়। এর ফলে সাধারণ হাজিরা তাদের যথাযথ সেবা ও অধিকার থেকে বঞ্চিত হন। সরকারি টাকা মানে জনগণের টাকা। জনগণ তো কাউকে হজের জন্য টাকা দেয় না। একজন প্রভাবশালী ব্যক্তি জনগণের টাকায় হজ করছেন, এর মধ্যে কোনো গৌরব নেই। আছে প্রচ্ছন্ন লাঞ্ছনা। অতএব, এই প্রথা চিরতরে বন্ধ হওয়া উচিত। তবে হ্যাঁ, সরকারের তরফ থেকে নিয়োজিত ডাক্তার, হজ গাইড ও অন্যান্য হজ সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলদের কথা ভিন্ন।
আরও পড়ুন
অপরাধী সন্দেহে কাউকে শাস্তি দেওয়া অপরাধ, এটা আমরা সবাই জানি। তবে ইসলাম এর চেয়েও একধাপ এগিয়ে। ইসলাম আমাদেরকে যে জীবনবিধান দিয়েছে, সেখানে সন্দেহের বশ...
আরও পড়ুন
অপরাধী সন্দেহে কাউকে শাস্তি দেওয়া অপরাধ, এটা আমরা সবাই জানি। তবে ইসলাম এর চেয়েও একধাপ এগিয়ে। ইসলাম আমাদেরকে যে জীবনবিধান দিয়েছে, সেখানে সন্দেহের বশবর্তী হয়ে কাউকে নিজে নিজে শাস্তি দেওয়া তো দূরে থাক, সুনির্দিষ্ট প্রমাণ ব্যতীত কারো ব্যাপারে সন্দেহ করাই অপরাধ। এই পৃথিবীতে সন্দেহ থেকে বহু অন্যায়ের জন্ম হয়। আইন হাতে তুলে নেওয়া, মারামারি, পারিবারিক কলহ ও নির্যাতনের মতো অনেক অপরাধের মূলে থাকে সন্দেহ। কিন্তু সন্দেহের কারণে কাউকে শাস্তি দেয়ার বিধান পৃথিবীর কোনো আদালতের নেই। অথচ ইসলাম চৌদ্দশ বছর আগে সন্দেহকে অন্যায় সাব্যস্ত করে সন্দেহ থেকে সৃষ্ট সকল অন্যায়ের পথ রুদ্ধ করে দিয়েছে। মহান আল্লাহ বলেছেন, হে মুমিনগণ, তোমরা অধিক অনুমান থেকে দূরে থাক; কারণ অনুমান কোন কোন ক্ষেত্রে পাপ। (সূরা হুজরাত আয়াত ১২) পুরুষের মনোজগতে কোনো নারী ধর্ষিত হলে সেটাকে অপরাধ বলার ক্ষমতা কোনো আদালতের নেই। কারণ সেটা সাব্যস্ত করা সম্ভব নয়। অথচ একজন নারীর জন্য এরচেয়ে বেদনার, লাঞ্ছনার, গ্লানির কোনো বিষয় আছে বলে মনে হয় না। তারপরও কোন সমাজে সেটা অপরাধ নয়। কিন্তু ইসলাম এটাকে ভয়ংকর অপরাধ বলেছে। ইসলামে শারীরিক ধর্ষণ যেমন অপরাধ, কল্পনার জগতে ধর্ষণও অপরাধ। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম গায়রে মাহরাম নারীর প্রতি চোখের কুদৃষ্টি এবং মনের মন্দ কল্পনাকে ব্যভিচার হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। (বুখারী-মুসলিম) সাধারণ সমাজ একজন নারীর শুধু শারীরিক নিরাপত্তার কথা বললেও ইসলাম তার মনোজগতে ধর্ষণ থেকে নিরাপত্তার কথাও বলে। এখানেই আল্লাহর আইন আর মানবসৃষ্ট আইনের মৌলিক পার্থক্য। এটাই ইসলামী শরিয়াহর সৌন্দর্য। মানব সৃষ্ট আইনে মানুষের যেসব অধিকার সংরক্ষণ করতে পারেনি, ইসলামে সেসবও সংরক্ষণের করেছে। এ থেকে বুঝা যায়, আপনি আপডেটেড হতে পারেন তবে ইসলামের চেয়ে বেশি নয়। সুতরাং দিনশেষে আল্লাহর দেওয়া শরিয়াতেই রয়েছে মানবজাতির সামগ্রিক কল্যাণ। বিষয়টি আমরা যত দ্রুত উপলব্ধি করতে পারব ততই আমাদের জন্য মঙ্গল।
আরও পড়ুন
চুরি করলেও যেখানে হত্যা করা যায় না, সেখানে চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা করা হল মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীকে। আমরা দেশের নানা জায়গার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড...
আরও পড়ুন
চুরি করলেও যেখানে হত্যা করা যায় না, সেখানে চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যা করা হল মানসিক ভারসাম্যহীন রোগীকে। আমরা দেশের নানা জায়গার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের বিরদ্ধে কথা বলি। সেই জঘন্য ঘটনা এবার দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠের কথিত শিক্ষার্থীরা ঘটাল। এটা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। এই অরাজকতার সাথে জড়িতদের পরিচয় যেটাই হোক, তাদের অতি দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেখতে চাই।
আরও পড়ুন
বিগত ৫০ বছর যাবৎ দেশের সকল সিদ্ধান্তকে নিয়ন্ত্রণ করছে কথিত প্রগতিশীল শক্তি। এরা সব সময়ই ধর্মকে রাষ্ট্রের কেন্দ্র থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। শুধু তাই ন...
আরও পড়ুন
বিগত ৫০ বছর যাবৎ দেশের সকল সিদ্ধান্তকে নিয়ন্ত্রণ করছে কথিত প্রগতিশীল শক্তি। এরা সব সময়ই ধর্মকে রাষ্ট্রের কেন্দ্র থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। শুধু তাই নয়, তারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলার চেষ্টা করেছে— উন্নতির পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলো ধর্ম। অথচ ধর্মকে অগ্রাধিকার দিয়েও যে কোনো দেশ উন্নতির শিখরে উঠতে পারে, তার বড় উদাহরণের নাম মালয়েশিয়া। তাদের সংবিধানের ৩ (১) ধারায় রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উল্লেখ করে অন্যান্য ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। সেখানকার মোট জনগোষ্ঠীর ৬০-৬৫% মুসলমান। তার ওপর ভিত্তি করে তারা যদি ইসলামকে রাষ্ট্রের কেন্দ্রে রাখতে পারে, সকল কাজে ইসলামকে ধারণ করে তারা যদি বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে পারে, তবে বাংলাদেশে সমস্যাটা ঠিক কোন জায়গায়? শুধু মালয়েশিয়াই নয়, এমন আরো বহু দেশ রাষ্ট্রধর্মকে স্বীকার করে তার আলোকে দেশ পরিচালনা করে এগিয়ে গেছে। চোখের সামনে উন্নতির এমন জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ থাকার পরও ধর্মই এদেশের প্রগতিশীলদের প্রধান শত্রু। অথচ যুগের পর যুগ রাষ্ট্র থেকে ধর্মের বিযুক্তি আমাদের দেশকে কী দিয়েছে, কতটুকু উন্নত করেছে, এটা সময়ের বড় প্রশ্ন। এরচেয়ে যদি রাষ্ট্র পরিচালনায় সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মূল্যবোধকে অগ্রাধিকার দেয়া হতো, তাদেরকে যথাযথ মূল্যায়ন করা হতো, যদি তাদের ভেতর এই অনুভব ছড়িয়ে দেয়া যেত যে, তারা বাইরের কেউ নয়, তারা এই দেশের মালিক, তবে দেশের উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য তারা সবকিছু উজাড় করে দিত। এতে দিনশেষে লাভবান হতো আমাদের এই দেশটাই।
আরও পড়ুন
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান আজ আমাদের ত্রাণ কার্যক্রম দেখতে এসেছিলেন। আমাদের বিশাল কর্মযজ্ঞ দেখে তিনি অভিভূত হয়েছেন এবং দুর্গতদের জন...
আরও পড়ুন
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান আজ আমাদের ত্রাণ কার্যক্রম দেখতে এসেছিলেন। আমাদের বিশাল কর্মযজ্ঞ দেখে তিনি অভিভূত হয়েছেন এবং দুর্গতদের জন্য গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। এ সময় তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ ফিলিস্তিনের জন্য যে গভীর ভালোবাসা দেখিয়েছে, আপনাদের দুর্যোগে এর দায় কিছুটা হলেও আমি শোধ করব। এ সময় তিনি আক্রান্তদের জন্য একটি সিম্বলিক সহায়তা প্রদানেরও আগ্রহ প্রকাশ করেন। ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূতের এই মানবিক তৎপরতা মুসলিম ভ্রাতৃত্বের উজ্জ্বল নমুনা হয়ে থাকবে। আমরা তার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আরও পড়ুন
ভারতীয় বাঁধের পানি আরো প্রবলভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করার আশংকা করছেন অনেকে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ যারা উদ্ধার-কাজে ইতোমধ্যে তৎপর আছেন, আশা করি তাদের...
আরও পড়ুন
ভারতীয় বাঁধের পানি আরো প্রবলভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করার আশংকা করছেন অনেকে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীসহ যারা উদ্ধার-কাজে ইতোমধ্যে তৎপর আছেন, আশা করি তাদের তৎপরতা সর্বোচ্চ জোরদার করবেন। সেই সাথে নিরাপদে থাকা স্থানীয়দেরকেও যার যার মতো উদ্ধার কাজে শামিল হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। স্মরণকালে বাংলাদেশে এমন বিপর্যয় আর আসেনি। এটি বাইশ এর সিলেটের বন্যার চেয়েও ভয়াবহ। যারা বিল্ডিংয়ে আছেন, কাঁচাঘরের প্রতিবেশীকে আপনার ঘরে ঠাঁই দিন। উঁচুনিচুর ভেদাভেদ ভুলে আজ সবার এক হওয়ার সময়। ধর্ম-বর্ণ-দল-মত নির্বিশেষে একে অপরের সাহায্যে এগিয়ে আসুন। মানবিক সংকটের মুহুর্তে ছোট ছোট সেক্রিফাইসগুলো হতে পারে মহান রবের সন্তোষ ও জান্নাত লাভের মাধ্যম। মহান আল্লাহ খুব দ্রুত আমাদের এই দুর্যোগ কাটিয়ে ওঠার তাওফীক দিন।
আরও পড়ুন
বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহত হয়ে যারা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল বার্ন ইউনিটে চিকিৎসারত আছেন, এমন সকল রোগীর মাঝে আজ প্রায় ৩০ লক্...
আরও পড়ুন
বৈষম্য-বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হতাহত হয়ে যারা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল বার্ন ইউনিটে চিকিৎসারত আছেন, এমন সকল রোগীর মাঝে আজ প্রায় ৩০ লক্ষ টাকা চিকিৎসা সহায়তা দিয়েছে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, সমন্বয়ক সারজিস আলম সহ আরো অনেকে। উল্লেখ্য, দেশব্যাপী ছাত্র আন্দোলনে হতাহতদের মাঝে ৫ কোটি টাকার চিকিৎসা সহায়তা ও পুনর্বাসন কার্যক্রম চলমান আছে। প্রয়োজনে এই ফান্ড আরো বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা আছে। সকল আহত ভাইবোন দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন—আমরা সেই দোয়া করি।
আরও পড়ুন
সরকারি অফিস-আদালত ঘুষ, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও দলীয় প্রভাব মুক্ত থাকবে। সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে। কিন্তু মত প্রকাশের নামে কারো আবেগ-অনুভূতিত...
আরও পড়ুন
সরকারি অফিস-আদালত ঘুষ, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও দলীয় প্রভাব মুক্ত থাকবে। সবার মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকবে। কিন্তু মত প্রকাশের নামে কারো আবেগ-অনুভূতিতে আঘাত করা হবে না। ভিন্ন মতের কারণে কেউ গুম, খুন বা হয়রানির শিকার হবে না। আয়না ঘরের মতো অভিশপ্ত কোনো নির্যাতন কেন্দ্র থাকবে না। সরকারি সেবা পেতে কারো মাধ্যম বা টেলিফোনের প্রয়োজন হবে না। আইন ও নীতি প্রণয়নে দেশের মানুষের বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটবে। বিচারকার্যে কেউ অন্যায় হস্তক্ষেপ করবে না এবং সবাই ন্যায়বিচার পাবে। বিচার বিভাগের প্রতি মানুষের সর্বোচ্চ আস্থা তৈরি হবে। আইনের শাসন থাকবে। জাতীয় শিক্ষানীতি ও পাঠ্য পুস্তকে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের বিশ্বাস ও সামাজিক মূল্যবোধের রিফ্লেকশন হবে। শিক্ষার নামে কারো ওপর তার ধর্ম ও বিশ্বাস বিরোধী কিছু চাপিয়ে দেওয়া হবে না। দেশের মানুষের বিশ্বাস ও চেতনা পরিপন্থী বিষয় এবং পশ্চিমা সংস্কৃতি আমদানী করা হবে না। প্রবাসীদের প্রতি হয়রানি বন্ধ হবে এবং দেশের সকল সেবায় তাদের জন্য বিশেষ প্রায়োরিটি থাকবে। বেকারত্ব দূরীকরণে তরুণদের যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ ও সুদমুক্ত ঋণ দিয়ে উদ্যোক্ত হওয়ার পথ সুগম হবে। বিনোদন ও সংস্কৃতির নামে বেহায়াপনা ও অশ্লীলতা বন্ধ হবে। দাড়ি, টুপি, হিজাব ও ইসলামপন্থীদের প্রতি বৈষম্য ও বিমাতাসুলভ আচরণ দূর হবে। সংখ্যালঘুরা নিপীড়িত হবে না। ইসলামপন্থীদের প্রতি সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় বৈষম্য দূর হবে। ইমাম-খতীবদের হক কথা বলার স্বাধীনতা থাকবে। সকল নিয়োগ, পদায়ন ও পদোন্নতি হবে কেবল মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে। দ্রব্যমূল্য মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকবে। অধিক মুনাফাখোরী ও মজুতদারী থাকবে না। নিরাপদ খাদ্য, পানীয় এবং ওষুধ নিশ্চিত হবে। চিকিৎসার মান উন্নত ও আস্থাশীল হবে। ছাত্র সংসদ ছাড়া শিক্ষাঙ্গনে লেজুড়বৃত্তিমূলক ছাত্র রাজনীতি থাকবে না। দুর্নীতি, অনিয়ম এবং খাদ্যে ভেজাল মিশ্রণের শাস্তি হবে সবচেয়ে কঠোর। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অপসংস্কৃতি থাকবে না। পণ্যমূল্য স্বাভাবিক রাখতে সকল প্রকার চাঁদাবাজি, নৈরাজ্য ও সিন্ডিকেট দূর হবে। ঢাকার ট্রাফিক জ্যাম কমে যাবে। যত্রতত্র বাস স্টপেজ এবং বাস-ট্রাক পার্কিং বন্ধ হবে। কৃষক তার শ্রমের ন্যায্য মূল্য পাবে। শ্রমিকের প্রতি কোনো অবিচার হবে না। সব ধরনের জালিয়াতি ও প্রতারণা বন্ধ হবে। গুণ্ডামি ও পেশি শক্তির প্রদর্শনী দেখতে হবে না। চাটুকারিতার উদ্দেশ্যে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে তোরণ, ব্যানার, ফেস্টুনে পরিবেশ দূষিত করা হবে না। সূত্র: অফিসিয়াল ফেসবুক
আরও পড়ুন
জীবদ্দশায় জুলুম ও সীমালঙ্ঘনের পরিণতি দেখে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল বহু মানুষের। মহান আল্লাহ যে এত তাড়াতাড়ি তা দেখাবেন, হয়তো সেটা কেউ কল্পনাও করতে পারেন...
আরও পড়ুন
জীবদ্দশায় জুলুম ও সীমালঙ্ঘনের পরিণতি দেখে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল বহু মানুষের। মহান আল্লাহ যে এত তাড়াতাড়ি তা দেখাবেন, হয়তো সেটা কেউ কল্পনাও করতে পারেনি। নিশ্চয়ই আল্লাহর ওয়াদা সত্য। তিনি ছাড় দেন কিন্তু ছেড়ে দেন না। আমরা তাঁর প্রতি ঈমান আনয়ন করি। এসব ঘটনা আমাদেরকে অনেক কিছু শিখিয়ে যায়। আমরা যেন কেবল মজা না নিয়ে শিক্ষাও গ্রহণ করি।
আরও পড়ুন
- ১